সীমান্ত নগরী টেকনাফ। একসময় ক্রীড়ায় সোনালি সময় পার করেছিল। আর সেই সোনালি সময়ের বড় একটি দাবিদার ছিল সাবরাং এর ক্রীড়া জগত তথা সাবরাং খেলার মাঠ। কালের বিবর্তনে আজ সেই মাঠে খেলাধুলা একপ্রকার নাই বললেই চলে।
এই ক্রান্তিলগ্নে সাবরাং মাঠে আয়োজিত ‘প্রেসিডেন্ট কাপ-২২’ মরুভূমির বুকে এক পশলা বৃষ্টির মতো। ল্যাব মেডিকোর সহযোগিতায় সাবরাং সিকদার পাড়ার একদল উদ্যোমী তরুণদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় আয়োজন হয় এই টুর্ণামেন্ট। নানা সীমাবদ্ধতা উতরিয়ে অবশেষে আজ বৃহস্পতিবার স্বপ্নের ফাইনালের পর্দা নামে। চরম উত্তেজনাকর ফাইনাল ম্যাচে অনেকটা চালকের আসনে থাকার পরেও ‘ফিনিশিং টাচ’ নড়বড়ে হওয়ায় হেরে যায় শাহপরীর দ্বীপ ক্রিকেট একাদশ। আর চ্যাম্পিয়নের মুকুট চিনিয়ে নেয় পুরো টুর্ণামেন্ট জুড়ে ব্যাটে-বলে নিজেদের সামর্থ্যের ষোল আনা প্রদর্শন করে আসা হ্নীলা ক্রীড়া পরিষদ।
উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সাইফুল মুন্নার সভাপতিত্বে পুরস্কার বিতরনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক জিয়াউর রহমান জিয়া।
টুর্নামেন্ট পরিচালনা কমিটির অন্যতম সদস্য ও ধারাভাষ্যকার সাদেকুল কবিরের সঞ্চালনায় এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সহ-সভাপতি ফরহাদুজ্জামান, উপজেলা যুবলীগের (ভারপ্রাপ্ত) সাধারণ সম্পাদক ফজলুল কবির, সাবরাং ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি সদস্য মোঃ শরিফ, সাবরাং উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক আনিসুর রহমান, টেকনাফ উপজেলা প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও দৈনিক জনকন্ঠের উপজেলা প্রতিনিধি আমিনুল বাঁধন, সাবরাং ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক নুরুল আলম, কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের আইনজীবী মাহমুদুল হক, সাবরাং ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি মাহমুদুল হক মুন্না, ল্যাব মেডিকোর স্বত্ত্বাধিকারী কাশেম তালুকদার, টুর্ণামেন্ট আয়োজক কমিটির অন্যতম সদস্য আয়াছ আবীর ও মোহাম্মদ হারুন প্রমুখ।
খেলায় টুর্ণামেন্ট সেরা খেলোয়াড় ও ম্যান অব দ্য ফাইনাল নির্বাচিত হয় হ্নীলা ক্রীড়া পরিষদের অতিথি খেলোয়াড় রমজান আলী, সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি লেজির পাড়া ক্রিকেট একাডেমির ওয়াহিদুল মোস্তফা, সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হ্নীলা ক্রীড়া পরিষদের দলপতি জাম্বু।
সূর্যোদয় :- ৫:১০ | সূর্যাস্ত :- ৬:৪৯ |
নাম | সময় |
ফজর | ৪:১৫ |
যোহর | ১২:১০ |
আছর | ৪:৫০ |
মাগরিব | ৬:৪৫ |
এশা | ৮:১৫ |