টেকনাফে শয়নকক্ষ থেকে ১ লক্ষ ১০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর টেকনাফ বিশেষ জোনের সদস্যরা। তবে এসময় কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি।
সোমবার (৯ ডিসেম্বর) বিকেলে টেকনাফ পৌরসভার কুলাল পাড়ায় মাদক বিরোধী অভিযান চালিয়ে এসব ইয়াবা উদ্ধার করা হয় বলে নিশ্চিত করেন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর (ডিএনসি) টেকনাফ বিশেষ জোনের সহকারী পরিচালক সিফাত তাসনিম।
ডিএনসি সূত্র জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে টেকনাফ পৌরসভার ৯নং ওয়ার্ডের কুলাল পাড়ার বাসিন্দা মো. আলমগীর (৩৯) এর বসতঘরে অভিযান পরিচালনা করে ডিএনসি সদস্যরা। ওই সময় ডিএনসি সদস্যদের উপস্থিতি টের পেয়ে মোজাফফর আহমদের ছেলে বাড়ির মালিক মো. আলমগীর পালিয়ে যায়। পরে শয়নকক্ষে একটি ট্রাভেল ব্যাগের ভিতর স্কচটেপ ও টিস্যু পেপার দ্বারা মোড়ানো জিপারযুক্ত প্রতিটি পলি প্যাকেটে ২০০ টি করে সর্বমোট ১ লক্ষ ১০ হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেট জব্দ করা হয়।
ইয়াবা উদ্ধারের ঘটনায় মো. আলমগীরকে পলাতক আসামী করে টেকনাফ মডেল থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি মামলা রুজুর প্রক্রিয়া চলছে।
এদিকে এলাকাবাসীর সূত্রে জানা যায়, যে বাড়ি থেকে ইয়াবা উদ্ধার করা হয়েছে, ওই বাড়ির মালিকের নাম মোস্তাক আহমদ। তিনি টেকনাফ পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ড কুলাল পাড়ার বাসিন্দা মৃত আবুল খায়ের এর ছেলে এবং বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন, টেকনাফ পৌরসভা শাখার সাধারণ সম্পাদক।
তবে ওই মামলায় যাকে পলাতক আসামী দেখানো হয়েছে তিনি মোস্তাক আহমদের ছোট ভাই। ইয়াবা উদ্ধারের ঘটনায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে পলাতক আসামির বাবার নাম ও বাড়ির ঠিকানা ভুল দেখানো হয়েছে।
এবিষয়ে জানতে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর টেকনাফ বিশেষ জোনের সহকারী পরিচালক সিফাত তাসনিমের মোবাইল ফোনে ক্ষুদেবার্তা পাঠানোর পাশাপাশি একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও তার কোন বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
সূর্যোদয় :- ৫:১০ | সূর্যাস্ত :- ৬:৪৯ |
নাম | সময় |
ফজর | ৪:১৫ |
যোহর | ১২:১০ |
আছর | ৪:৫০ |
মাগরিব | ৬:৪৫ |
এশা | ৮:১৫ |